আদর্শিক রাজনীতি চর্চায় এক অনুকরণীয় নাম ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নাঈম। সততা, সাধুতা ও ন্যায়পরায়ণতার সংমিশ্রণে এক চমৎকার চারিত্রিক গুণাবলিতে ইতোমধ্যে সবার মন জয় করে নিয়েছেন তিনি। আইন বিষয়ের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে সেরা বিশ্ববিদ্যালয় লিংকনস ইন থেকে ব্যারিস্টারি কমপ্লিট করে দেশে ফিরে রাজনীতিতে সক্রিয় হন ব্যারিস্টার শেখ নাঈম। এরপর থেকেই গোপালগঞ্জের সীমানা পেরিয়ে জাতীয় যুব রাজনীতিতে এক অনুকরণীয় আইকনে পরিণত হন তিনি।
কর্মীদের আগলে রাখার পাশাপাশি সাধারণ মানুষের আপদে বিপদেও সদা সর্বদা জাগ্রত থাকেন তিনি। এইতো করোনাকালে গেল বছর মাটি ও মানুষের টানে গোপালগঞ্জে কর্মহীন হয়ে পড়া ৩৪ হাজার পরিবারকে টানা ৪ মাস খাদ্য সহয়তা দিয়েছেন। তার কাছে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে কেউ খালি হাতে ফিরেছেন এমন নজির বিরল। রাজনীতিটা যে মানুষের জন্যই করতে হয় সেটার বড় উদাহরণ ব্যারিস্টার শেখ নাঈম ।
আমরা যারা তার কর্মী, যারা তাঁকে খুব কাছে থেকে দেখার সৌভাগ্য হয়েছে কেবল তারাই জানি কতটা বড় মনমানসিকতার মানুষ তিনি আসলে রাজনীতি সবাই করেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের কথাও অনেকে বলেন- সে আদর্শকে মনে প্রাণে ধারণ করে কাজেও প্রমান দিতে পারেন খুব অল্প সংখ্যক মানুষই। ব্যারিস্টার শেখ নাঈম ভাই সেই অল্প সংখ্যক মানুষদের মাঝে অনুকরণীয় ব্যক্তিত্ব। তাঁর কাছে আদর্শিক রাজনীতির বাইরে কোন কিছু নাই। বাংলাদেশের রাজনীতির ময়দানে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে এরকম আদর্শিক রাজনীতির ফেরিওয়ালাদের বড্ড প্রয়োজন।